গত ১৬ ডিসেম্বর আলোড়ন তুলে এবারের আইপিএল নিলামে বিক্রি হয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আইপিএলের ১৯ আসরের ইতিহাসে বাংলাদেশিদের মধ্যে সর্বোচ্চ, ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে তাকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
তবে পরের দিন থেকেই গণমাধ্যমে গুঞ্জন, পুরো আইপিএলে খেলার জন্য এনওসি পাচ্ছেন না মোস্তাফিজ। কিন্তু এবার সেই গুঞ্জন উড়িয়ে দিল বিসিবি।
বিসিবির অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম আজ (১৮ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, আইপিএলের আসন্ন আসরের পুরোটার জন্যই এনওসি দেওয়া হবে মোস্তাফিজকে। শুধু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে আইপিএলের মাঝে ৮ দিনের জন্য দেশে ফিরতে হবে ফিজকে।
আগামী বছরের ২৬ মার্চ থেকে আইপিএলের ১৯তম আসর শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলবে বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি আসর। এদিকে, এফটিপির নির্ধারিত ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে এপ্রিলে বাংলাদেশে আসবে নিউজিল্যান্ড দল। ওই সিরিজের ওয়ানডে ম্যাচগুলোর জন্য মোস্তাফিজকে পেতে চায় বিসিবি।
এ প্রসঙ্গে ফাহিম বলেন, ‘মোস্তাফিজকে এনওসি দিয়েছি পুরো আইপিএলের জন্য। শুধু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ওয়ানডে যে সময়ে থাকবে, ওই সময় সে দেশে ফিরবে। ওই সিরিজের সময়কাল আট দিন।’
আইপিএল বড় মঞ্চ হলেও মোস্তাফিজকে ওই সিরিজে পাওয়ার বিষয়ে বিসিবির দাবিকে যৌক্তিক মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ, আগামী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সরাসরি কোয়ালিফাই করতে হলে আসন্ন সবগুলো ওয়ানডে সিরিজ বেশ গুরুত্বপূর্ণ টাইগারদের জন্য। আর ঘরের মাঠের নিউজিল্যান্ড সিরিজ অবশ্যই র্যাঙ্কিংয়ে একটু এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় সুযোগ হতে পারে টাইগারদের জন্য। দলের সেরা বোলারকে দিয়ে চাপ তৈরির সুযোগটা অবশ্যই হাতছাড়া করতে চাইবে না বিসিবি।
এ প্রসঙ্গে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান বলেন, 'ওটা (সরাসরি ওয়ানডে বিশ্বকাপে জায়গা) নিশ্চিত করাটা আমাদের জন্য জরুরি যে, ওখানে যেন আমরা আমাদের পূর্ণ শক্তি দিয়ে খেলতে পারি। সে কারণেই এই সিদ্ধান্তটা (মোস্তাফিজকে আট দিনের জন্য এনওসি না দেয়া) নেয়া।'
আইপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় মঞ্চ। আইপিএলে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটাররা এই দুই মাস পুরোপুরি একটি টি-টোয়েন্টির পরিবেশে থাকে। সেখান থেকে এসে ৫০ ওভারের ফরম্যাট খেলাটা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে ফাহিম মনে করেন, ওই পর্যায়ের চাপ এবং অভিজ্ঞতা দিয়েই মোস্তাফিজ দলের হয়ে ভালো অবদান রাখতে পারবেন।
তিনি বলেন, ‘ও যে পর্যায়ে খেলবে এবং যে চাপের মধ্যে থাকবে, সেখান থেকে এসে জাতীয় দলে আরও ভালোভাবে অবদান রাখার সম্ভাবনা থাকে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আমরা দেখেছি, মোস্তাফিজের উপস্থিতি আমাদের দলের শক্তি বাড়ায়।’
তবে পরের দিন থেকেই গণমাধ্যমে গুঞ্জন, পুরো আইপিএলে খেলার জন্য এনওসি পাচ্ছেন না মোস্তাফিজ। কিন্তু এবার সেই গুঞ্জন উড়িয়ে দিল বিসিবি।
বিসিবির অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম আজ (১৮ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, আইপিএলের আসন্ন আসরের পুরোটার জন্যই এনওসি দেওয়া হবে মোস্তাফিজকে। শুধু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে আইপিএলের মাঝে ৮ দিনের জন্য দেশে ফিরতে হবে ফিজকে।
আগামী বছরের ২৬ মার্চ থেকে আইপিএলের ১৯তম আসর শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলবে বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি আসর। এদিকে, এফটিপির নির্ধারিত ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে এপ্রিলে বাংলাদেশে আসবে নিউজিল্যান্ড দল। ওই সিরিজের ওয়ানডে ম্যাচগুলোর জন্য মোস্তাফিজকে পেতে চায় বিসিবি।
এ প্রসঙ্গে ফাহিম বলেন, ‘মোস্তাফিজকে এনওসি দিয়েছি পুরো আইপিএলের জন্য। শুধু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ওয়ানডে যে সময়ে থাকবে, ওই সময় সে দেশে ফিরবে। ওই সিরিজের সময়কাল আট দিন।’
আইপিএল বড় মঞ্চ হলেও মোস্তাফিজকে ওই সিরিজে পাওয়ার বিষয়ে বিসিবির দাবিকে যৌক্তিক মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ, আগামী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সরাসরি কোয়ালিফাই করতে হলে আসন্ন সবগুলো ওয়ানডে সিরিজ বেশ গুরুত্বপূর্ণ টাইগারদের জন্য। আর ঘরের মাঠের নিউজিল্যান্ড সিরিজ অবশ্যই র্যাঙ্কিংয়ে একটু এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় সুযোগ হতে পারে টাইগারদের জন্য। দলের সেরা বোলারকে দিয়ে চাপ তৈরির সুযোগটা অবশ্যই হাতছাড়া করতে চাইবে না বিসিবি।
এ প্রসঙ্গে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান বলেন, 'ওটা (সরাসরি ওয়ানডে বিশ্বকাপে জায়গা) নিশ্চিত করাটা আমাদের জন্য জরুরি যে, ওখানে যেন আমরা আমাদের পূর্ণ শক্তি দিয়ে খেলতে পারি। সে কারণেই এই সিদ্ধান্তটা (মোস্তাফিজকে আট দিনের জন্য এনওসি না দেয়া) নেয়া।'
আইপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় মঞ্চ। আইপিএলে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটাররা এই দুই মাস পুরোপুরি একটি টি-টোয়েন্টির পরিবেশে থাকে। সেখান থেকে এসে ৫০ ওভারের ফরম্যাট খেলাটা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে ফাহিম মনে করেন, ওই পর্যায়ের চাপ এবং অভিজ্ঞতা দিয়েই মোস্তাফিজ দলের হয়ে ভালো অবদান রাখতে পারবেন।
তিনি বলেন, ‘ও যে পর্যায়ে খেলবে এবং যে চাপের মধ্যে থাকবে, সেখান থেকে এসে জাতীয় দলে আরও ভালোভাবে অবদান রাখার সম্ভাবনা থাকে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আমরা দেখেছি, মোস্তাফিজের উপস্থিতি আমাদের দলের শক্তি বাড়ায়।’
ক্রীড়া ডেস্ক